দেশগুলোর তালিকায় রয়েছে সিরিয়া, কিউবা, ইরান, সুদান, উত্তর কোরিয়া। এসব দেশে শাওমি ব্যবসা না করলেও বেআইনিভাবে পাচারকারীদের হাত ধরে দেশগুলোতে তাদের স্মার্টফোন পৌঁছে গেছে।
নতুন রপ্তানি নীতিতে শাওমি অনুমোদনবিহীন অঞ্চলে নিজেদের ডিভাইসের ব্যবহার বন্ধ করতে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করবে। সাম্প্রতিক সময়ে পাচারকৃত কোন স্মার্টফোন যাতে নিষিদ্ধ দেশগুলোতে ব্যবহার করা না যায়, তা নিশ্চিত করতে কাজ করছে শাওমি।
এখন পর্যন্ত অনুমোদনহীন দেশে যে সব শাওমি ডিভাইস সক্রিয় রয়েছে কিছুদিনের মধ্যেই সেগুলো অকার্যকর হয়ে পড়বে বলে জানিয়েছে শাওমি।
এক্ষেত্রে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা শাওমির পক্ষ থেকে নোটিফিকেশন পাবেন। একইভাবে নতুন ডিভাইসের সক্রিয়করণও রোধ করা হবে। ফলে বিক্রয়কারী বা শাওমির সঙ্গে যোগাযোগ করা ছাড়া ক্রেতার হাতে আর অন্য কোন বিকল্প থাকবে না।
সাধারণ ক্ষেত্রে রিসেলাররা অননুমোদিত দেশে ফোন বিক্রির মাধ্যমে গ্রাহকদের একটি বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। এখন থেকে সেই নিয়ন্ত্রণ অচল হয়ে পড়তে পারে।