ঢাকার মার্কিন দূতাবাস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দূতাবাস জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের অনুদানের টিকার অতিরিক্ত নতুন এই আর্থিক সহায়তা দেশব্যাপী টিকা কার্যক্রম সম্প্রসারণে সহায়তা করবে। পাশাপাশি স্বাস্থ্য সেবাদানকারীদের গুরুতর অসুস্থ রোগীদের আরও কার্যকরভাবে চিকিৎসা প্রদানে সক্ষম করে তুলবে এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে সেবার মান বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মহামারির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র সরকার কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশকে মোট ১২১ মিলিয়ন আমেরিকান ডলারেরও বেশি সহায়তা করেছে। বাংলাদেশিদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বাংলাদেশ সরকার ও অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার বলেন, আমরা আগামী কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে গুরুতরভাবে অসুস্থ রোগীদের স্বাস্থ্য যত্ন ও স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত করতে কাজ করে যাচ্ছি। এজন্য হাসপাতালগুলোকে অক্সিজেন ও অন্যান্য বিশেষায়িত যন্ত্রপাতি দিয়ে সজ্জিত করায় অংশ নিচ্ছি। কোভিড-১৯ চিকিৎসায় স্বাস্থ্য পেশাজীবীদের সহায়তা করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমরা গর্বিত।
তিনি আরও বলেন, এবারের এই নতুন আর্থিক সহায়তা বাংলাদেশকে এই বছরের শেষ নাগাদ দেশের ৪০ শতাংশ মানুষকে টিকাদানের লক্ষ্য পূরণে সহায়তা করবে।