বিএসইসির প্রস্তাবটি সরকারের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, পুঁজিবাজারের কোন সংকট থাকলে এই ফান্ড থেকে টাকা ব্যবহার করা হবে। ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এ ফান্ডের দায়িত্বে থাকবে।
এর আগে ২০১০ সালে দেশের পুঁজিবাজার বড় ধরণের ধাক্কার সম্মুখীন হয়। ওই সময় বেশিরভাগ কোম্পানির রেকর্ড পরিমাণ ক্ষতি হয়েছিল। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরাও তাদের মূলধন হারিয়েছিল। এছাড়াও বিপুল সংখ্যক বিনিয়োগকারী সে সময় শেয়ারবাজার ছেড়েছে। ২০১০ সালের সেই ধাক্কা সামলে উঠতে প্রায় এক দশক সময় লেগেছে।
তখনকার ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের সরকার স্বল্প সুদে ঋণ দিয়েছিল এবং আইপিওতে বিশেষ একটি ফান্ড গঠন করেছিল যেটি দীর্ঘদিন নিষ্ক্রিয় ছিল। বর্তমানে এ ফান্ডটি সুবিধাজনক ফান্ডে রুপান্তরিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাজার সংশ্লিষ্টরা।