আগামী ৪ জানুয়ারি থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়ে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে।বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) ভর্তি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুশতাক আহমেদ জানান, র্যাংকিং অনুযায়ী বিভিন্ন বিভাগের নির্ধারিত আসনে ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের ডাকা হয়েছে। আসন খালি থাকা সাপেক্ষে পরবর্তীতে র্যাংকিং অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের ডাকা হবে। এবারের ভর্তি ফি আট হাজার ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আগামী ৪ জানুয়ারি সকাল ১০ টায় এ-১ ইউনিটে র্যাংকিং ১-২০০ পর্যন্ত ও দুপুর ১টায় ২০১-৩৫০ পর্যন্ত, ৫ জানুয়ারি একই ইউনিটে সকাল ৯টায় ৩৫১-৫০০ পর্যন্ত ও দুপুর ১টায় ৫০১-৭৫০ পর্যন্ত, ৬ জানুয়ারি একই ইউনিটে সকাল ৯টায় ৭৫১-৯৫৫ পর্যন্ত ও দুপুর ১টায় বি-২ ইউনিটে ১-৩০ পর্যন্ত র্যাংকিংয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য ডাকা হয়েছে।
অন্যদিকে ৯ জানুয়ারি ‘বি’ ইউনিটের মানবিক বিভাগ থেকে সকাল ৯টায় ১-২০০ পর্যন্ত ও দুপুর ১টায় ২০১-২৯৯ পর্যন্ত, ১০ জানুয়ারি সকাল ৯টায় একই ইউনিটের বিজ্ঞান বিভাগের ১-২২০ পর্যন্ত ও দুপুর ১টায় বাণিজ্য বিভাগের ১-৮৩ পর্যন্ত র্যাংকিংয়ে অবস্থানকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য ডাকা হয়েছে।
এছাড়া ১১ জানুয়ারি সকাল ৯টায় এ-২ ইউনিটের মুক্তিযোদ্ধা কোটা ১-১৮ পর্যন্ত, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/জাতিসত্তা/হরিজন-দলিত কোটা ১-১৮ পর্যন্ত, চা শ্রমিক সন্তান কোটা ১-২ পর্যন্ত, বিকেএসপি কোটা থেকে ১-১ পর্যন্ত, পোষ্য কোটা ১-১২ পর্যন্ত, প্রতিবন্ধী কোটা ১-৭ পর্যন্ত ও এ-২ ইউনিটে পোষ্য কোটা ১-১ পর্যন্ত এবং ‘বি’ ইউনিটে মানবিক বিভাগের মুক্তিযোদ্ধা কোটা ১-৫ পর্যন্ত, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/জাতিসত্তা/হরিজন-দলিত কোটা ১-৫ পর্যন্ত, চা শ্রমিক সন্তান কোটা ১-১ পর্যন্ত, বিকেএসপি কোটা ১-৩ পর্যন্ত, পোষ্য কোটা ১-৩ পর্যন্ত, প্রতিবন্ধী কোটা ১-৩ পর্যন্ত, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ১-৩ পর্যন্ত, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/জাতিসত্তা/হরিজন-দলিত কোটা ১-৩ পর্যন্ত, বিকেএসপি কোটা ১-৩ পর্যন্ত, প্রতিবন্ধী কোটা ১-২ পর্যন্ত ও বাণিজ্য বিভাগে সবগুলো কোটা থেকে পৃথকভাবে ১-১ র্যাংকিংয়ে অবস্থানকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য ডাকা হয়েছে।
ভর্তিচ্ছুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানতে পারবে।
উল্লেখ্য, গত ২১ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে ভর্তি আবেদন শুরু হয়ে ৩ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত চলে। এতে মোট আবেদন পড়েছে ৩০ হাজার ২৩৭টি। 'এ-১' ইউনিটে আবেদন পড়েছে ১৪ হাজার ২৬৫টি, 'এ-২' ইউনিটে ৫৩৫টি এবং ‘বি’ ইউনিটে আবেদন পড়েছে ১৫ হাজার ৪৩৬টি। শাবিপ্রবিতে এবছর ১০০টি সংরক্ষিত কোটাসহ মোট আসনসংখ্যা ১ হাজার ৬৮৭টি।