বিগত সময়ে আট দলের আইপিএল-এ মোট ৬০টি ম্যাচ হত। এ বছর দু’টি দল বাড়ায় শুধু লিগ পর্বেই ৭০টি ম্যাচ হবে। তা সত্ত্বেও প্রতিযোগিতার দিন কমিয়ে আনা হচ্ছে। ২০১১ সালে যে নিয়মে আইপিএল হয়েছিল, এ বারও সেই নিয়মেই প্রতিযোগিতা হবে। ১০টি দলকে দু’টি গ্রুপে ভাগ করা হবে। প্রতি গ্রুপে পাঁচটি করে দল থাকবে। সব দল নিজেদের গ্রুপের বাকি চার দলের সঙ্গে দু’বার করে খেলবে। অন্য গ্রুপের যে কোনও একটি দলের সঙ্গেও দু’বার খেলবে। অন্য গ্রুপের বাকি যে চারটি দল থাকবে, তাদের সঙ্গে এক বার করে খেলবে। অর্থাৎ দলের সংখ্যা বাড়লেও লিগ পর্বে প্রত্যেক দলকে আগের মতো ১৪টি করে ম্যাচই খেলতে হবে।
এবার আইপিএল আর অন্য বারের মতো দেড়-দু’ মাস ধরে চলবে না। দলের সংখ্যা আট থেকে বেড়ে দশ হলেও সম্ভবত এক মাসেই শেষ হয়ে যাবে প্রতিযোগিতা। ২৭ মার্চ থেকে শুরু হতে পারে আইপিএল, ফাইনালের সম্ভব্য তারিখ ২৮ মে। সূত্র আনন্দবাজার
বিগত সময়ে আট দলের আইপিএল-এ মোট ৬০টি ম্যাচ হত। এ বছর দু’টি দল বাড়ায় শুধু লিগ পর্বেই ৭০টি ম্যাচ হবে। তা সত্ত্বেও প্রতিযোগিতার দিন কমিয়ে আনা হচ্ছে। ২০১১ সালে যে নিয়মে আইপিএল হয়েছিল, এ বারও সেই নিয়মেই প্রতিযোগিতা হবে। ১০টি দলকে দু’টি গ্রুপে ভাগ করা হবে। প্রতি গ্রুপে পাঁচটি করে দল থাকবে। সব দল নিজেদের গ্রুপের বাকি চার দলের সঙ্গে দু’বার করে খেলবে। অন্য গ্রুপের যে কোনও একটি দলের সঙ্গেও দু’বার খেলবে। অন্য গ্রুপের বাকি যে চারটি দল থাকবে, তাদের সঙ্গে এক বার করে খেলবে। অর্থাৎ দলের সংখ্যা বাড়লেও লিগ পর্বে প্রত্যেক দলকে আগের মতো ১৪টি করে ম্যাচই খেলতে হবে।
বিগত সময়ে আট দলের আইপিএল-এ মোট ৬০টি ম্যাচ হত। এ বছর দু’টি দল বাড়ায় শুধু লিগ পর্বেই ৭০টি ম্যাচ হবে। তা সত্ত্বেও প্রতিযোগিতার দিন কমিয়ে আনা হচ্ছে। ২০১১ সালে যে নিয়মে আইপিএল হয়েছিল, এ বারও সেই নিয়মেই প্রতিযোগিতা হবে। ১০টি দলকে দু’টি গ্রুপে ভাগ করা হবে। প্রতি গ্রুপে পাঁচটি করে দল থাকবে। সব দল নিজেদের গ্রুপের বাকি চার দলের সঙ্গে দু’বার করে খেলবে। অন্য গ্রুপের যে কোনও একটি দলের সঙ্গেও দু’বার খেলবে। অন্য গ্রুপের বাকি যে চারটি দল থাকবে, তাদের সঙ্গে এক বার করে খেলবে। অর্থাৎ দলের সংখ্যা বাড়লেও লিগ পর্বে প্রত্যেক দলকে আগের মতো ১৪টি করে ম্যাচই খেলতে হবে।
আর্কাইভ থেকে