এছাড়াও অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমানকে নির্বাচন কমিশনার পদে নিয়োগ দেয়া হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আগামী পাঁচ বছরের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার পদে তাদের নিয়োগ দিয়েছেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ১১৮(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি তাদের নির্বাচন কমিশনার পদে নিয়োগ দিয়েছেন।
গত বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে ১০ জনের নাম সুপারিশ করে অনুসন্ধান কমিটি। এর আগে ২২ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের জাজেজ লাউঞ্জে সপ্তম ও শেষ বৈঠকে ১০ জনের নাম চূড়ান্ত করা হয়।
এবারই প্রথম আইন অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠন হলো। গত ২৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে আইন পাসের পর নির্বাচন কমিশন গঠনে যোগ্য ব্যক্তি বাছাইয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি প্রথম বৈঠকের পর নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও বিশিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে নাম চেয়েছিল অনুসন্ধান কমিটি। এরপর বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল বাদে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কাছে তিন শতাধিক নাম জমা পড়ে। এর মধ্যে কমিটি কয়েক দফায় বিশিষ্টজনদের সঙ্গে বৈঠক করে মতামত নেন। পরে ওয়েবসাইটে ৩২২ জনের নাম প্রকাশ করা হয়।