ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক নোটিশে বলা হয়েছে, এসব শ্রমিক বর্তমানে যেখানে আছে সেখানে এবং নিজ বাড়িতে ফেরার পরও তাদের করোনাভাইরাসের লক্ষণ পরীক্ষা করতে হবে এবং ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে।
তবে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, এসব শ্রমিক নিজেদের ব্যবস্থাপনায় নয় বরং সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের ব্যবস্থাপনাতে বাড়ি ফিরতে পারবে।
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে গত ২৪ মার্চ থেকে ভারতে লকডাউন কার্যকর রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণার মাত্র চার ঘণ্টার মাথায় এই লকডাউন কার্যকর হলে বিভিন্ন রাজ্যে আটকা পড়ে লাখ লাখ শ্রমিক। আটকে পড়া শ্রমিকদের বেশিরভাগই অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে কর্মরত।
বাড়ি নির্মাণ, খাবার রান্না, হোটেলে খাবার সরবরাহ, সেলুনে চুল কাটা, অটোমোবাইল সারাই করা, টয়লেট পরিষ্কার, সংবাদপত্র বিলিসহ নানা ধরণের কাজ করে থাকে তারা। ভারতে এ ধরনের প্রায় ১০ কোটি শ্রমিক দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করে।