এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে কিয়েভ স্কুল অব ইকোনোমিকস। খবর বিবিসির।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার হামলা শুরু হওয়ার পর ইউক্রেনে ৩৭৮টি স্কুল, ৯২টি ফ্যাক্টরি ও গুদামসহ কমপক্ষে ৪ হাজার ৪৩১টি আবাসিক ভবনে ক্ষতি, ধ্বংস বা লুটের ঘটনা ঘটেছে।
এ ছাড়া ১২টি বিমানবন্দর ও ৭টি তাপ বা জলবিদ্যুৎ বিদ্যুৎকেন্দ্র ধ্বংস, ক্ষতি বা ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছে।
এদিকে শনিবার ইউক্রেনের সম্প্রদায় ও আঞ্চলিক উন্নয়নমন্ত্রী আলেক্সি চেরনিশভ দাবি করেন, রাশিয়া ইউক্রেনে প্রায় চার হাজার ৫০০ আবাসিক ভবন, ১০০ কোম্পানি ভবন, ৪০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং ১৫০ হাসপাতাল ধ্বংস করেছে।
অলেক্সি চেরনিশভ বলেন, যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত ক্ষতির সঠিক পরিমাণ জানা যাবে না। ইউক্রেনের ক্ষতির পরিমাণ কয়েক বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। এর পরিমাণ প্রতিদিন বাড়ছে।
এদিকে পুনর্গঠন প্রচেষ্টার লক্ষ্যে ইউক্রেন সরকার নির্মাণ সামগ্রীর আমদানি পদ্ধতি সহজ করেছে। মন্ত্রী যোগ করেন, যে কোনো পুনর্গঠনের আগে খনি ও ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার করতে হবে। ইউক্রেন পুনর্গঠনের প্রচেষ্টায় দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা এগিয়ে আসবেন বলেও আশা করেন তিনি।