করোনা মোকাবিলায় বৈশ্বিক সহায়তা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে গত ২৫ মার্চ ২০০ কোটি ডলার তহবিল সংগ্রহের ঘোষণা দিয়েছিল সংস্থাটি। তবে এ পর্যন্ত এর মাত্র অর্ধেক অর্থ সংগ্রহ সম্ভব হয়েছে।
বিবৃতিতে মার্ক লোকক বলেন, ‘নভেল করোনাভাইরাস মহামারির সবচেয়ে বিপর্যয়কর এবং অস্থিতিশীল প্রভাব অনুভূত হবে বিশ্বের দরিদ্রতম দেশগুলোতে। যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে আমাদের ব্যাপক হারে সহিংসতা, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বৃদ্ধির জন্য প্রস্তুত হতে হবে।’
করোনা পরবর্তী সময়ে একাধিক দুর্ভিক্ষের সম্ভবনা আছে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
জাতিসংঘের প্রস্তাবিত মোট ৬৭০ কোটি ডলার আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত করোনায় ভুক্তভোগী দেশগুলোতে মানবিক সহায়তায় ব্যয় করা হবে। সেক্ষেত্রে আফগানিস্তান-সিরিয়ার মতো যুদ্ধরত কয়েকটিসহ ২০টি দেশকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
এ তালিকায় নতুন যোগ হওয়া নয়টি দেশ হচ্ছে: বেনিন, জিবৌতি, লাইবেরিয়া, মোজাম্বিক, পাকিস্তান, ফিলিপাইনস, সিয়েরা লিওন, টোগো ও জিম্বাবুয়ে।
জাতিসংঘের হিসাবে, আগামী তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে দরিদ্র দেশগুলোতে করোনা মহামারি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে।