চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল সূত্র গণমাধ্যমে এ খবর নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে করেছি আহত দেড়শ জনের মতো হবে। কিন্তু আহত আরও অনেক বেশি। এখানে অনেক চিকিৎসক এরই মধ্যে এসেছেন। আমরা অন্যদেরও আসার আহ্বান জানিয়েছি। হাসপাতালের সব চিকিৎসক, নার্স রোগীদের সেবায় আছেন। আমরা ভিড় কমিয়ে শুরুতে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
এ বিষয়ে সীতাকুণ্ড থানার ডিউটি অফিসার মো. নাসিরুদ্দিন গণমাধ্যমে বলেন, শুনেছি প্রায় দেড়শ’র বেশি দগ্ধ হাসপাতালে পৌঁছেছে। পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের বেশ কয়েকজন সদস্যও আহত হয়েছেন। কিন্তু কতজন সদস্য আহত হয়েছেন তা এখনই আমরা জানতে পারেনি। পুলিশের সব অফিসার আহতদের নিয়ে দায়িত্বরত আছেন।
ডিপোতে এসময় প্রায় ৫০ হাজার কনটেইনার ছিল বলে জানা গেছে।
এদিকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (মিডিয়া সেল) মো. শাহজাহান শিকদার বলেন, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে রাত ১১টা ২৫ মিনিটে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ৮টি ইউনিট এবং পরবর্তীতে আরও ৮টি ইউনিট পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।