শুক্রবার (৮ জুলাই) সকালে আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানবিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ নিয়ে বিশ্বে সংক্রমণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫ কোটি ৮৪ লাখ ৩৩ হাজার ৫৬২ জনে। তাদের মধ্যে মারা গেছেন ছয় কোটি ৩৬ লাখ ৮ হাজার ৭৭০ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ৫৩ কোটি ১৯ লাখ ৮৫ হাজার ৯৫৭ জন।
২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন ফ্রান্সে। আর দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মৃত্যুর তালিকায় যুক্তরাষ্ট্রের পরেই রয়েছে ব্রাজিল, তাইওয়ান, কানাডা, ইতালি, ফ্রান্সের মতো দেশগুলো।
গত ২৪ ঘণ্টায় ফ্রান্সে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন এক লাখ ৬১ হাজার ২৬৫ জন এবং মারা গেছেন ৮৯ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৩ কোটি ১৯ লাখ ৭৪ হাজার ৬০৭ জন এবং মারা গেছেন এক লাখ ৪৯ হাজার ৯৪৩ জন। এছাড়া করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ২ কোটি ৯৯ লাখ ২৯ হাজার ৬০৪ জন।
শনাক্তের দিক থেকে তৃতীয় ও মৃত্যুর সংখ্যার তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা গেছেন ২০৭ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৭৩ হাজার ৩৬৫ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৩ কোটি ২৭ লাখ ৬১ হাজার ৪৫ জন এবং মারা গেছেন ৬ লাখ ৭৩ হাজার ১২৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে শনাক্ত ৯১ হাজার ৪৭২ জন এবং মারা গেছেন ৩২০ জন। করোনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এ দেশটিতে এখন পর্যন্ত সংক্রমিত ৮ কোটি ৯ কোটি ৬৫ হাজার ১৬৫ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ৪৫ হাজার ৮০ জনের। এছাড়া সুস্থ হয়েছেন ৮ কোটি ৫৬ লাখ ২৪ হাজার ৯৮২ জন।
ইতালিতে একদিনে শনাক্ত আরও এক লাখ ৭ হাজার ২৪০ জন এবং মারা গেছেন ৯৪ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত এক কোটি ৯১ লাখ ৫৭ হাজার ১৭৪ জন এবং মারা গেছেন এক লাখ ৬৮ হাজার ৮৬৪ জন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন এক কোটি ৭৭ লাখ ৮৯ হাজার ৬১৩ জন।
তাইওয়ানে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মারা গেছেন ১০৫ জন এবং নতুন শনাক্ত হয়েছেন ৩১ হাজার ৪৬২ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৩৯ লাখ ৯৫ হাজার ৬২১ জন এবং মারা গেছেন ৭ হাজার ৩২৮ জন। সুস্থ হয়েছেন ৩১ লাখ ৮৩ হাজার ৫২৩ জন।
করোনায় আক্রান্তের দিক থেকে দ্বিতীয় এবং মৃত্যুর সংখ্যার তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে থাকা প্রতিবেশী দেশ ভারতে ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৮ হাজার ৪১৮ জন। দেশটিতে মহামারি শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত ৪ কোটি ৩৫ লাখ ৮৭ হাজার ৩০২ জন এবং মারা গেছেন ৫ লাখ ২৫ হাজার ৩০৫ জন।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় কানাডায় ১০৩ জন, অস্ট্রেলিয়ায় ৬০ জন, মেক্সিকোতে ৬০ জন, চিলিতে ৬৮ জন, রাশিয়ায় ৫২ জন, জাপানে ১৫ জন, পর্তুগালে ২০ জন, থাইল্যান্ডে ২০ জন, গ্রিসে ২৯ জন, ফিনল্যান্ডে ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।