স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবিসি বলছে, গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরই লুটিয়ে পড়েন আবে। পরে তাকে একটি স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর প্রকাশিত ছবিতে শিনজো আবেকে রক্তাক্ত দেখা গেছে।
এ ঘটনায় সন্দেহভাজন একজনকে ( ৪১) আটক করেছে পুলিশ। এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এটি একটি বর্বোরচিত হামলা যা সহ্য করার মতো নয়।
জাপানের দমকল ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এজেন্সির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আবের ঘাড়ের বাঁ পাশে একটি গুলি লেগেছে এছাড়া তার বুকের বাম পাশের অংশে রক্তক্ষরণ হয়েছে।
দুটি বুলেটই আবের গায়ে লেগেছে কি না তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। জাপানের সম্প্রচারমাধ্যম এনএইচকের প্রতিবেদনে বলা হয়, হাসপাতালে যাওয়ার সময় জ্ঞান ছিল আবের।
প্রসঙ্গত, জাপানে বন্দুক সহিংসতার ঘটনা বিরল। কেননা, দেশটিতে হ্যান্ডগান নিষিদ্ধ। জাপানের সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শিনজো আবে। তিনি ২০১২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশটির প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। সূত্র: বিবিসি