ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুড এক মাসের ব্যবধানে প্রায় ৫ ডলার দর হারিয়েছে বলে জানা গেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় তেল আমাদানিকারক দেশ চীনের চাহিদা কমে যাওয়ার তেলের দামের এই পতন বলে ধারণা করছে অয়েল প্রাইস ডট কম।
চীন সরকারের প্রকাশিত হিসাব অনুযায়ী অপ্রত্যাশিতভাবে গত জুলাইয়ে চীনের অর্থনীতির গতি কমেছিল। অপর দিকে চীনের দৈনিক পরিশোধিত তেল উৎপাদন কমে হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ ৩০ হাজার ব্যারেল। ২০২০ সালের মার্চ মাসের পর চীনের অর্থনীতির গতি ও পরিশোধিত জ্বালানি তেলের উৎপাদন এতটা কমেনি।
সৌদি অ্যারামকোও তেলের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণাও দাম কমার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে। তেল কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী আমিন নাসের বলেন, সৌদি সরকার অনুরোধ করলে প্রতিদিন সর্বোচ্চ উৎপাদন সক্ষমতা ১ কোটি ২০ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন করতে প্রস্তুত রয়েছে তারা।
এছাড়া পশ্চিমা বিশ্বের মন্দার শঙ্কার কারণে তেলের চাহিদা কমে যেতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে। বিষয়টি অপরিশোধিত দামের উপরও প্রভাব ফেলেছে। এই খবরে অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে বলে অয়েল প্রাইস ডট কম জানিয়েছে।