নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী ১৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৪১ টি কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে বলা হয়েছে। অর্থাৎ ৬০ দিনের মধ্যে শেয়ার ধারণ সম্পন্ন করতে হবে। অন্যথায় কঠিন সিদ্ধান্তে যাবে বিএসইসি।
কোম্পানিগুলো হলো:, ইনটেক লিমিটেড, এক্টিভ ফাইন, আফতাব অটো, অগ্নি সিস্টেম, আলহাজ টেক্সটাইল, এ্যাপেক্স ফুটওয়্যার, বারাকা পাওয়ার,বিডি থাই এ্যালুমিনিয়াম,বাংলাদেশ জেনারেল ইন্সুরেন্স,সেন্ট্রাল ফার্মা, সিটি ব্যাংক, ডেল্টা স্পিনার্স, এমারেল্ড ওয়েল, ফেমিলি টেক্স,এফএএস ফাইন্যান্স, ফাইন ফুড,ফুওয়াং সিরামিক, ফুওয়াং ফুড,জেনারেশন নেক্সট,ইমাম বাটন, বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক,ম্যাকসনস স্পিনিং,মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স, মেট্টো স্পিনিং, মিথুন নিটিং, নর্দান জুট, অলেম্পিক অ্যাকসেসরিজ, অলেম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, পিপলস ইন্সুরেন্স, ফার্মা এইড, পিপলস লিজিং,সালভো কেমিক্যাল, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, সাউথইস্ট ব্যাংক,স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস, তাল্লু স্পিনিং, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, এ্যাপোলো ইস্পাত, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ২২ ডিসেম্বর পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনা করে তালিকাভুক্ত কোম্পানির প্রত্যেক পরিচালককে ন্যূনতম ২ শতাংশ ও সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ বাধ্যতামূলক করে নির্দেশনা দেয় সদ্য বিদায়ী অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন বিএসইসি।
সংস্থাটির আইনের ‘২সিসি’ ধারার ক্ষমতাবলে সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের এই নির্দেশনা জারি করা হয়। তবে শুরুতে এই নির্দেশনাটি নিয়ে কয়েকটি কোম্পানির পরিচালক হাইকোর্টে রিট করেন। তবে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনা করে বিএসইসির নির্দেশনাটির পক্ষে রায় দেন হাইকোর্ট।