অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে ২৩৮ পয়েন্ট।
গতকাল রোববার লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচকটি বাড়ে ১৫ পয়েন্ট। মোট লেনদেন হয় ২৬০ কোটি ৮২ লাখ টাকা।
আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে মোট লেনদেন হয়েছে ২৮৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ২১টির, কমেছে ৩১৩টির এবং দর অপরিবর্তিত আছে ২০টির।
ডিএসইতে আজ লেনদেনের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড, এডিএন টেলিকম লিমিটেড, রিং শাইন টেক্সটাইল লিমিটেড, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, বিকন ফার্মা, ওয়েস্টার্ন লিমিটেড শিপইয়ার্ড লিমিটেড, নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড, স্টান্ডার্ড সিরামিকস, গ্রামীণফোন ও এস এস স্টিল লিমিটেড।
দর বৃদ্ধির শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক লিমিটেড, ইবিএলএনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড, রেনেটা, নাভানা সিএনজি, বিবিএস, বিকন ফার্মা, ফোনেক্স ফাইন্যান্স ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড, ভ্যানগার্ড এএমএলবিডি ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড, এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড ও গ্রীন ডেল্টা।
দর কমার শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলো হলো এস এস স্টিল লিমিটেড, এমারেল্ড ওয়েল, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক, তুংঘাই, রিং শাইন টেক্সটাইল লিমিটেড, এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড, ফাস ফাইন্যান্স, বিচ হ্যাচারি, প্রভাতি ইনস্যুরেন্স ও সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড।
অপরদিকে সিএসইতে হাতবদল হওয়া শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র ২৮টির, কমেছে ২০৬টির এবং দর অপরিবর্তিত আছে ১৮টির।
উল্লেখ্য যে, মাত্র ২৩ কার্যদিবসে সদ্য পূঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত বস্ত্রখাতের রিংশাইন টেক্সটাইলস লিমিটেড দর হারিয়েছে ১৩ টাকা ৮০ পয়সা। গত ১২ ডিসেম্বর ২০১৯ সালে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের নতুন নিয়মে মার্কেটে ডেব্যু হওয়া শেয়ারটি ১০ টাকা ফেসভ্যালুর শেয়ারটি প্রথম দিনে ৫০% সার্কিট ব্রেকারে ১৫ টাকায় বিক্রি হয়। পরের দিন ২১ টাকা ৯০ পয়সা পর্যন্ত দর উঠে। আজ ২৩ কার্যদিবস শেষে শেয়ারটির দর এসে দাঁড়ায় ৮ টাকা ১০ পয়সা।