২০১০ সালে ধসের পর সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় ফিরেছে পূঁজিবাজার। এতে ঋণগ্রস্ত বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীর পোর্টফোলিও ফোর্সড সেলের আওতায় পড়েছে। কেবল গত এক বছরের ব্যবধানে দেশের প্রধান পূঁজিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে প্রায় এক লাখ কোটি টাকা।
এদিকে মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা পুঁজিবাজারে অব্যাহত দর পতনের প্রতিবাদে রাজধানীর মতিঝিলে বিনিয়োগকারীরা বিক্ষোভ করেছে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনারদের অব্যাহতির দাবি জানিয়ে বিক্ষোভকারীরা বলেন, মুহূর্তে সূচক নেমে এসেছে ৫ হাজার ৪০০ থেকে ৪ হাজার ২০০ তে নেমে এসেছে। এগুলো সব বাজার কারসাজির কুফল।
দিনশেষ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রায় ৮৪ শতাংশ কোম্পানির দরপতন হয়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, এই সময়ে ডিএসইতে ৩৫৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩২টির, কমেছে ২৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টির।