দিল্লি সরকারের পরিবহন দপ্তরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য বাইক দিয়ে এই ট্যাক্সি সার্ভিস চলছিল। কিন্তু পরিবহন নিয়ম অনুসারে ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য বাইক এরকমভাবে ব্যবসায়িক কাজে লাগানো যায় না।
পরিবহন দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে নন ট্র্যান্সপোর্ট নম্বরযুক্ত বাইক ব্যবহার করা হচ্ছিল। তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পরিবহন দপ্তরের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, নিষিদ্ধ ঘোষণার পরও যদি রাস্তায় বাইক ট্যাক্সি দেখা যায়, তাহলে প্রথমে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে। দ্বিতীয়বার একই অপরাধের জন্য জরিমানার পরিমাণ হবে দশ হাজার টাকা।
এছাড়া যে সংস্থার হয়ে বাইক চালানো হচ্ছিল, তাদের এক লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। চালকের লাইসেন্সও তিন বারের জন্য বাতিল করা হবে।
দিল্লিতে সাধারণত ওলা, উবার ও রেপিডো মূলত এই ভাড়ায় চালিত বাইক ট্যাক্সির পরিষেবা দিত। এই পরিষেবা বন্ধ হওয়ার ফলে প্রচুর যাত্রী অসুবিধায় পড়বেন।
সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট মুম্বাইতে রেপিডোর বাইক ট্য়াক্সি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে। কারণ, তারা কোনোরকম লাইসেন্স ছাড়াই এই পরিষেবা চালু করেছিল।