দেশের প্রথম নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ৯০ কোটি টাকা মুনাফা করেছে কোম্পানিটি। যা আগের বছরের তুলনায় ২.২৭ শতাংশ বেশী। বিগত পাঁচ বছর আগের তুলনায় দ্বিগুণ।
আইপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম বলেন, "ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেই কঠিন সময়ের মুখোমুখি হওয়ার জন্য আমরা সর্বোচ্চ প্রস্তুতি ছিলাম।"
তিনি আরও বলেন, ২০২২ সালে মহামারী থেকে ঋণের বাজার পুনরুদ্ধারে কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। ২০২২ সালের আগের প্রবৃদ্ধি এবং মুনাফা অব্যাহত রাখার বছর ছিল না, কিন্তু আমরা রক্ষণশীলভাবে বার্ষিক কর্মক্ষমতা পরিচালনা করেছি।
এছাড়াও আইপিডিসি তার স্বল্প-মেয়াদী তহবিল হ্রাস করেছে এবং পুনঃঅর্থায়ন তহবিল সহ আরও স্থিতিশীল দীর্ঘমেয়াদী তহবিলের উপর দৃষ্টি রেখেছে। যখন ঋণ নেওয়ার ব্যয় গড়ে বছরে ১৫০ বেসিস পয়েন্ট কমে গেছে। এক বছরে মোট আমানতের ২.১ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। যেখানে এটির ঋণ পোর্টফোলিও ৪.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৬৮১০ কোটি টাকার বেশি হয়েছে। কম অপারেটিং আয়, উচ্চ ব্যয়, এবং শ্রেণীবদ্ধ ঋণ ৩.১৫ শতাংশ থেকে ৪.১৪ শতাংশ বেড়েছে।