প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সময়ে পাকিস্তানের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। কারণ কৃষি, শিল্প উৎপাদন থেকে শুরু করে রপ্তানি সব জায়গায় লক্ষ্যমাত্রা স্পর্শ করতে ব্যর্থ হয়েছে দেশটি।
বৈদেশিক ঋণের বোঝা ও ব্যালেন্স অব পেমেন্ট সংকটে পাকিস্তানের অর্থনীতি দীর্ঘদিন ধরেই থমকে রয়েছে। তাছাড়া রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে বিদেশি বিনিয়োগও হারাচ্ছে।
দেশটিতে বেড়েছে মূল্যস্ফীতি, মার্কিন ডলারের বিপরীতে কমেছে স্থানীয় মুদ্রার মান, ডলার সংকটে বন্ধ আমদানি।
৩০ জুন ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে শূন্য দশমিক ২৯ শতাংশ, যা এর আগের বছর ছিল ছয় দশমিক এক শতাংশ।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক র্যাকিংয়ে পাকিস্তানের বর্তমান অবস্থান ৪৭। অথচ ২০১৭ সালেও দেশটির অবস্থান ছিল ২৪তম।
গত বছর রেকর্ড ভারি বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যায় দেশটি বিধ্বস্ত হয়। তলিয়ে যায় পাকিস্তানের এক-তৃতীয়াংশ ভূমি। ক্ষতিগ্রস্ত হয় মানুষের ঘরবাড়ি ও কৃষিজমি।
অর্থসংবাদ/এসইউ