আমরা (আওয়ামী লীগ) বিদেশিদের কাছে যাই না, বিদেশিরা প্রয়োজনে আমাদের কাছে আসেন বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, আইন-আদালত কোনো কিছুর ওপরই তো বিএনপির আস্থা নেই। কোনো কিছুকে তারা তোয়াক্কা করে না, শুধু ক্ষণে ক্ষণে বিদেশিদের কাছে যায়।
বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের সাজার বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়ের করা মামলায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিচারের রায় স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় হয়েছে। আমাদের সরকার এই মামলা করেনি। বিএনপির পছন্দের তত্ত্বাবধায়ক সরকারই এই মামলা করেছিল।
তিনি বলেন, আমাদের সরকার যদি প্রতিহিংসাপরায়ণ হতো তাহলে আমরা মামলা করতাম, আর রায়ের জন্যও ১৪ বছর অপেক্ষা করতে হতো না। অনেক আগেই রায় হতো।
তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে।
বুধবার রংপুরে প্রধানমন্ত্রীর জনসভা প্রসঙ্গে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা প্রকৃত অর্থে স্মরণকালের বিশাল জনসমুদ্রের রূপ নিয়েছিল। এতেই প্রমাণিত হয় দেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে কতটুকু ভালোবাসে। এতেই প্রমাণিত হয় শেখ হাসিনা ও তার সরকারের ওপর দেশের মানুষের আস্থা, বিশ্বাস, সমর্থন আছে।
তিনি বলেন, আমরা রংপুর শহরে জেলা স্কুল মাঠে জনসভার ডাক দিয়েছিলাম, কিন্তু কার্যত পুরো রংপুর শহরই জনসভাস্থলে রূপান্তরিত হয়। হুইল চেয়ারে বসে ৯৬ বছর বয়সী ভাষাসৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা, বৃদ্ধ নারীসহ লাখ লাখ মানুষ সেখানে যোগদান করেছেন। মাঠের বাইরে চার থেকে পাঁচ কিলোমিটারব্যাপী জনসভাস্থলের চেয়ে অন্তত ১০ গুণ বেশি মানুষ ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্ভাষণ জানানোর জন্য মানুষের মধ্যে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখতে পেয়েছি, তাতে আমরা অভিভূত হয়েছি।
বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের সাজার বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়ের করা মামলায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিচারের রায় স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় হয়েছে। আমাদের সরকার এই মামলা করেনি। বিএনপির পছন্দের তত্ত্বাবধায়ক সরকারই এই মামলা করেছিল।
তিনি বলেন, আমাদের সরকার যদি প্রতিহিংসাপরায়ণ হতো তাহলে আমরা মামলা করতাম, আর রায়ের জন্যও ১৪ বছর অপেক্ষা করতে হতো না। অনেক আগেই রায় হতো।
তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে।
বুধবার রংপুরে প্রধানমন্ত্রীর জনসভা প্রসঙ্গে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা প্রকৃত অর্থে স্মরণকালের বিশাল জনসমুদ্রের রূপ নিয়েছিল। এতেই প্রমাণিত হয় দেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে কতটুকু ভালোবাসে। এতেই প্রমাণিত হয় শেখ হাসিনা ও তার সরকারের ওপর দেশের মানুষের আস্থা, বিশ্বাস, সমর্থন আছে।
তিনি বলেন, আমরা রংপুর শহরে জেলা স্কুল মাঠে জনসভার ডাক দিয়েছিলাম, কিন্তু কার্যত পুরো রংপুর শহরই জনসভাস্থলে রূপান্তরিত হয়। হুইল চেয়ারে বসে ৯৬ বছর বয়সী ভাষাসৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা, বৃদ্ধ নারীসহ লাখ লাখ মানুষ সেখানে যোগদান করেছেন। মাঠের বাইরে চার থেকে পাঁচ কিলোমিটারব্যাপী জনসভাস্থলের চেয়ে অন্তত ১০ গুণ বেশি মানুষ ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্ভাষণ জানানোর জন্য মানুষের মধ্যে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখতে পেয়েছি, তাতে আমরা অভিভূত হয়েছি।
