অবশ্য কেন তিমিগুলো মারা যাচ্ছে সেটার কারণ এখনো জানা যায়নি। যদিও লম্বা পাখনাওয়ালা তিমিগুলো সমুদ্রের তীরবর্তী এলাকায়ই থাকে।
সোমবার পর্যন্ত তাসমানিয়ার পশ্চিম তীরের বিভিন্ন এলাকায় ৩৮০ট লম্বা পাখনাওয়ালা তিমির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা গেছে। যদিও এই সংখ্যাটা আরো বেশি হতে পারে। বুধবার পর্যন্ত উদ্ধারকারী দল ৫০টি তিমিকে রক্ষা করতে পেরেছে। আরো ৩০টির পরিচর্যা চলছে।
তাসমানিয়ার সরকার জানিয়েছে যতোদিন সম্ভব এই উদ্ধার ও পরিচর্যা কাজ চলবে। তাসমানিয়ার পার্ক ও বন্যপ্রাণী সেবার ম্যানেজার নিক ডেকা বলেছেন, এখনো বেশ কিছু তিমি পানিতে জীবিত অবস্থায় আছে। আশা করছি সেগুলোকেও আমরা রক্ষা করতে পারবো। অবশ্য যত সময় যাবে ততো সেগুলোকে রক্ষা করার সম্ভাবনা কমবে।
তিনি আরো জানিয়েছেন এখন তাদের সামনে চ্যালেঞ্জ হলো মৃত তিমিগুলোকে তীর থেকে সরানো। ইতিমধ্যে তারা এ বিষয়ে একটি পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে। এর আগে যেগুলো মারা গেছে তার মধ্যে কিছু তীরবর্তী এলাকায় কবর দেওয়া হয়েছে। আর কিছু কিছু তীর থেকে টেনে নিয়ে গভীর সমুদ্রে ফেলে আসা হয়েছে।