রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। দগ্ধরা হলেন- আতাহার আলী (৩৫), আলতাব সিকদার (৭২), মর্জিনা বেগম (৫০), মুক্তা খাতুন (৩০) ও আফসানা(৫)।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, গভীর রাতে জুরাইন থেকে নারী শিশুসহ দগ্ধ অবস্থায় পাঁচজনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। এদের মধ্যে আতাহার আলীর ৫০ শতাংশ, আলতাব শিকদারের ২ শতাংশ, মুক্তা খাতুনের ৪৫ শতাংশ, মর্জিনা বেগমের ৫ শতাংশ ও শিশু আফসানার ২৫ শতাংশ ফেস বার্ন হয়েছে। এদের মধ্যে তিনজনকে জরুরি বিভাগে ভর্তি দেওয়া হয়েছে বাকি দুজনকে চিকিৎসা শেষে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী মাহবুব বলেন, তারা জুরাইন সর্দার বাজার সলিমুল্লাহ রোডের মান্নান মাস্টারের বাড়িতে ভাড়া থাকেন। বিস্ফোরণে দগ্ধরা সবাই একই পরিবারের সদস্য।
অর্থসংবাদ/এমআই