তবে ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্যাকেজ মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।
গত গ্রীষ্মে ঋণখেলাপির ঝুঁকিতে পড়ে পাকিস্তান। সে সময় আইএমএফ সহায়তা করে। প্যাকেজে শর্ত হিসেবে ছিল সরকারি ভর্তুকি কমিয়ে দেয়া। সিদ্ধান্তটি পরবর্তী সময়ে জনজীবনকে ব্যয়বহুল করে তুলেছে। ডলারের বিপরীতে তখন বিনিময় হার দাঁড়ায় ৩০০ রুপি। বেড়ে যায় জ্বালানি ও বিদ্যুতের মূল্য।
অর্থসংবাদ/এমআই