বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ জানায়, মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অর্থায়ন বন্ধে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) হুন্ডি, অনলাইন গ্যাম্বলিং, গেমিং, বেটিং, ফরেক্স এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচার বন্ধে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়া সকল ধরনের অর্থ পাচার বন্ধ করতে অন্যান্য সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এসব অপরাধ থামাতে সংস্থাটি প্রতিনিয়ত আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে এ বিষয়ক ইন্টেলিজেন্স সরবরাহ করে যাচ্ছে।
এদিকে অনলাইন ট্রেডিংয়ের সাথে যুক্ত ওয়েবসাইট, অ্যাপ, ফেইসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেল চিহ্নিত করেছে বিএফআইইউ। এরপরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইন প্রয়োগকারী ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা কাছে পাঠিয়েছে বলেও জানা গেছে।
বিভিন্ন অনলাইন ট্রেডিংয়ের ওয়েবসাইটে অর্থ লেনদেনে দেশের বেশ কিছু মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানের হিসাব ব্যবহার করা হয়। এসব ক্ষেত্রে এমএফএস হিসাব যাতে ব্যবহার করা না হয় সেজন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের এমডি এবং সিইওদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএফআইইউ’র প্রধান কর্মকর্তা মো. মাসুদ বিশ্বাস।
বৈঠকে বিকাশ, নগদ, রকেট ও উপায় এর এমডি-সিইওরা উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে। এদিন আরও উপস্থিত ছিলেন পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট ও বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগের কর্মকর্তারা।
অর্থসংবাদ/এমআই