ব্যবসায়ীরা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতির গতিবিধির ওপর নজর রাখছেন। এর ওপরই নির্ভর করছে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদহার বাড়ানোর কিংবা কমানোর সিদ্ধান্ত। মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠলে সুদহার আরো বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হতে পারে। ফলে স্বর্ণের চাহিদা ও দাম আরো কমে যেতে পারে।
স্পট মার্কেটে গতকাল স্বর্ণের দাম দশমিক ১ শতাংশ কমেছে। প্রতি আউন্সের মূল্য স্থির হয়েছে ১ হাজার ৯১০ ডলারে। আগের দিন প্রতি আউন্সের মূল্য দাঁড়িয়েছিল ১ হাজার ৯০৬ ডলার ৫০ সেন্টে, যা ২৫ আগস্টের পর সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে (নিমেক্স) স্বর্ণের ভবিষ্যৎ সরবরাহ মূল্য দশমিক ১ শতাংশ কমেছে। প্রতি আউন্সের মূল্য স্থির হয়েছে ১ হাজার ৯৩৩ ডলার ৪০ সেন্টে।
এদিকে রুপার দাম আগের দিনের তুলনায় ১ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ২২ ডলার ৮৬ সেন্টে নেমেছে, যা তিন সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন। প্লাটিনামের দাম ১ দশমিক ১ শতাংশ কমে ৯০০ ডলার ১৬ সেন্টে নেমেছে। প্যালাডিয়ামের দাম কমেছে দশমিক ৪ শতাংশ।
অর্থসংবাদ/এমআই