২০২২ সালে ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়া আক্রমণের পর এটি জেলেনস্কির প্রথম কানাডা সফর। এর আগে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
এ সময় বাইডেন জানান, ‘রাশিয়া জানে যে বিশ্ব ক্লান্ত হয়ে উঠবে এবং পরিণাম ছাড়াই ইউক্রেনের ওপর নৃশংসতা চালানোর সুযোগ দেবে।’
ইউএস কংগ্রেস ইউক্রেনের জন্য ১১ হাজার কোটির বেশি ডলার সহায়তার অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু জরিপ অনুযায়ী, আমেরিকানদের এই অনুদানের মাত্রা কমে আসছে।
অনেক রিপাবলিকান জানায়, এই অর্থ অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোতে আরো ভালোভাবে ব্যয় করা যেত। তবে জেলেনস্কির সফরের সময়, বাইডেন কিয়েভের জন্য যে তহবিল অনুমোদন করেছিল তার মূল্য ৩২ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এতে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
সপ্তাহের শুরুতে, নিউইয়র্কে জাতিসংঘে ইউক্রেনকে সমর্থন অব্যাহত রাখার জন্য বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান জেলেনস্কি।
এদিকে ইউক্রেনীয় শস্য আমদানি নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় সম্প্রতি পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া ও হাঙ্গেরির সমালোচনা করেন জেলেনস্কি। এরপর থেকে দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে।
পোল্যান্ড গত ২০ সেপ্টেম্বর ঘোষণা করেছে, তারা আর ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র পাঠাবে না এবং এর পরিবর্তে আরো আধুনিক অস্ত্র দিয়ে নিজেদের আত্মরক্ষার দিকে মনোনিবেশ করবে।
অর্থসংবাদ/এমআই