ওয়াশিংটনের সাথে টোকিও ও সিউলের গভীর নিরাপত্তা সম্পর্ক নিয়ে বেইজিংয়ের উদ্বেগ কমাতে এই ত্রিপক্ষীয় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
পরমাণু শক্তিধর উত্তর কোরিয়ার কাছ থেকে ক্রমাগত হুমকি বাড়ার প্রেক্ষিতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ন সুক ইয়েল দীর্ঘদিনের মিত্র ওয়াশিংটনের সাথে সম্পর্ক আরো নিবিড় করে তুলছেন।
এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্রের অপর মিত্র জাপানের সাথেও সকল বিরোধ মাটিচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে।
এদিকে এই তিনমিত্র উত্তর কোরিয়াকে মোকাবেলায় যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে।
আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্প ডেভিডে ঐতিহাসিক শীর্ষ সম্মেলনের পর তারা ত্রিপক্ষীয় নিরাপত্তা সহযোগিতা আরো নিবিড় করার বিষয়টিকে ‘নতুন অধ্যায়’ এর সূচনা হিসেবে বর্ণনা করেছে।
এদিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, মঙ্গলবার অনুষ্ঠেয় বৈঠকে সিউল, টোকিও ও বেইজিংয়ের মধ্যে সম্ভাব্য সহযোগিতার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
সর্বশেষ ২০১৯ সালে এই ধরনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
বেইজিং সিউলের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। পাশাপাশি উত্তর কোরিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থনৈতিক মিত্র।
চীন সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার সামরিক মহড়ায় অংশ নিতে সিনিয়র কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই