বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) দেশের সব তফসিলি ব্যাংকে পাঠিয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৬ জুন শিল্পের কাঁচামাল, ব্যাক টু ব্যাক এলসির মাধ্যমে আমদানি, কৃষি উপকরণ ও রাসায়নিক সার আমদানির মেয়াদ ১৮০ দিনের পরিবর্তে ৩৬০ দিন করা হয়েছিলো। তাতে এসব পণ্যের আমদানি মূল্য চলতি বছরের ৩০ জুনের পরিবর্তে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করার সুযোগ পেয়েছিলো ব্যবসায়ীরা। এবার সে সুযোগ আরও বর্ধিত করলো বাংলাদেশ ব্যাংক।
নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আমদানির মূল্য পরিশোধে ব্যবসায়ীরা আরও ৬ মাস সুযোগ পাবে। অর্থাৎ ২০২৪ সালের ৩০ জুনের মধ্যে আমদানির মূল্য পরিশোধ করতে পারবে।
তবে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) থেকে নেওয়া ঋণে আমদানি মূল্য পরিশোধে এ সুযোগটি থাকবে না।
ডলার সংকটে আমদানির দায় পরিশোধ করতে পারছে না ব্যাংকগুলো। এ কারণে এক দিকে অনিষ্পন্ন এলসির পরিমাণ বাড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে বিলম্বিত এলসির দায়ের পরিমাণ। এমন পরিস্থিতিতে শিল্পের কাঁচামাল ও কৃষি উপকরণ পণ্যের আমদানি মূল্য পরিশোধের সময় বাড়ালো কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
অর্থসংবাদ/এমআই