খাদ্যের দাম বাড়ার প্রবণতাও ধীর হয়েছে। মূল কনজিউমার প্রাইস ইনডেস্ক বা সিপিআই (পচনশীল খাদ্য ব্যতীত) এক বছর আগের একই সময়ের তুলনায় বেড়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশে পৌঁছেছে। তবে তা অক্টোবরের ২ দশমিক ৯ শতাংশ থেকে কমেছে। ২০২২ সালের জুলাই থেকে সর্বনিম্ন পয়েন্টে রয়েছে।
নভেম্বরে বিদ্যুতের বিল ১৮ দশমিক ১ এবং গ্যাসের দাম ১১ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে, যা মূল্যস্ফীতিকে ধীর করতে সাহায্য করেছে। অপচনশীল খাবারের দাম বেড়েছে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ। কিন্তু অক্টোবরের ৭ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে কমেছে। একইভাবে গৃহস্থালির টেকসই জিনিসপত্রের দাম অক্টোবরের ৩ দশমিক ২ থেকে ২ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে এসেছে।
অন্যদিকে, হোটেল ফি ৬২ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়েছে, যা দেখে বিদেশী পর্যটকের উল্লম্ফন বোঝা যাচ্ছে।
সর্বশেষ মূল সিপিআই টানা ২০তম মাসে ব্যাংক অব জাপানের (বিওজে) ২ শতাংশের মূল লক্ষ্যকে অতিক্রম করেছে। বিওজে চলতি সপ্তাহে তার নেতিবাচক সুদহার নীতি বজায় রেখেছে।
২০২৪ অর্থবছরে প্রকৃত মজুরি মূল্যস্ফীতিকে ছাড়িয়ে যাবে এমন প্রত্যাশা।৷অক্টোবর পর্যন্ত টানা ১৯ মাস ধরে প্রকৃত মজুরি কমেছে। এতে বোঝা যায় বেতন বাড়ার হারকে ছাড়িয়ে গেছে মূল্যস্ফীতি। নভেম্বরে সিপিআই বেড়ে ২ দশমিক ৮ শতাংশে পৌঁছেছে। খাদ্য ও জ্বালানিসহ সূচক ৩ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে।
এমআই