যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিশেষ করে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে উত্তেজনা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় এই নীতি কৌশল কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে এমন তথ্য মিলেছে। শনিবার চীনের শীর্ষ আইনসভায় আইনটি পাস হয়েছে।
১ ডিসেম্বর থেকে এটি কার্যকর হবে এবং যে সব দেশ রফতানি নিয়ন্ত্রণের অপব্যবহার করে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি সেইসব দেশের বিরুদ্ধে ‘পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে’ বেইজিং এই আইন পাস করেছে।
আইনের প্রকাশিত বিবরণ অনুযায়ী প্রযুক্তিগত ডেটা সম্পর্কিত আইটেমগুলো এই নতুন আইনের বিধি নিষেধের আওতায় আসবে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বেইজিংয়ের সর্বশেষ এই পদক্ষেপে চীনা প্রযুক্তি ফার্মের বিরুদ্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের লড়াইয়ে আরও বেশি সুযোগ তৈরি করবে।
হোয়াইট হাউস জনপ্রিয় অ্যাপস টিকটক, প্রযুক্তি জায়ান্ট হুয়াওয়ে এবং চিপসমেকার সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্টারন্যাশনাল কর্পোরেশনসহ বড় সংস্থার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়েছে।
জাতীয় সুরক্ষা এবং স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রণীত নতুন আইন চীনের একটি রেগুলেটরি টুলসকিড হিসেবে কাজ করবে এবং এতে বিধিনিষেধ আরোপিত টেক রফতানি পণ্য এবং অবিশ্বস্ত আমদানিকারকের তালিকা থাকবে।
আইনে বলা হয়েছে, যে কোন দেশ বা অঞ্চল চীনের জাতীয় সুরক্ষা এবং স্বার্থকে বিপন্ন করার জন্য রফতানি নিয়ন্ত্রনের পদক্ষেপগুলোর অপব্যবহার করে তাহলে এই আইনে পাল্টা ব্যবস্থা নেয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।