অপরদিকে এবারই প্রথম জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি শূন্য ডলারের নিচে নেমে গিয়েছিল। বছরের শেষ ভাগে এসে দাম কিছুটা বাড়লেও পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হয়নি।
বিশ্লেষকদের মতে, জ্বালানি তেলের বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে চাহিদা ও জোগানে ভারসাম্য ফেরানো জরুরি। চাহিদা বৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেকটাই নির্ভর করছে মহামারী পরিস্থিতির ওপর। আগামী দিনগুলোয় করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক চাহিদা বাড়তে পারে। নতুবা আরো কমবে।
অন্যদিকে জ্বালানি পণ্যটির জোগান সীমিত করতে ভূমিকা রাখছে বৈশ্বিক উত্তোলন হ্রাস চুক্তি। জ্বালানি তেলের রফতানিকারকদের জোট অর্গানাইজেশন ফর দ্য পেট্রোলিয়াম এক্সপোর্টিং কান্ট্রিজের (ওপেক) আওতায় এ চুক্তি হলেও রাশিয়াসহ জোটের বাইরের কয়েকটি দেশ চুক্তির শর্ত মেনে চলছে। বৈশ্বিকভাবে এ মিত্রতা ওপেক প্লাস নামে পরিচিত।
অর্থসংবাদ/ এমএস