এমন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হয়ে ১৪ চীনা কর্মকর্তাদের ওপর অর্থনৈতিক এবং ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
সোমবার আরোপিত এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় চীনের ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস স্ট্যান্ডিং কমিটির (এনপিসিএসসি) ভাইস চেয়ারপার্সনও রয়েছেন।
এনপিসিএসসি’র বিরুদ্ধে হংকংয়ের জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি পছন্দের সক্ষমতা কেড়ে নেয়ার অভিযোগ করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও।
তিনি বলেছেন, এই সিদ্ধান্ত নেয়ার কারণ, আমরা আমাদের বন্ধু দেশগুলোকে আশ্বস্ত করতে চাই। জানাতে চাই, আমরা তাদের পাশে আছি। আর চীনকে তার প্রতিটি কাজের জন্য দায়বদ্ধ থাকতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার আওতায় ১৪ কর্মকর্তার যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিষিদ্ধ হওয়াসহ যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সম্পদ জব্দ হবে। যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তি বা কোম্পানির সঙ্গে তাদের লেনদেনও নিষিদ্ধ থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন মেয়াদের এই শেষ সময়ে এসেও বেইজিংয়ের ওপর চাপ বহাল রাখার নীতি নিয়েছে।
হংকংয়ের বেইজিং-সমর্থিত সরকার গতমাসে ভিন্নমত দমনে চীনের দেয়া নতুন ক্ষমতাবলে বিচারবিভাগ থেকে চার বিরোধীদলীয় সদস্যকে বহিস্কার করেছে।