যুক্তরাষ্ট্রের করা এ তালিকায় ব্যাপকসংখ্যক চীনা মহাকাশ সংস্থার নাম রয়েছে। পাশাপাশি রাশিয়ার বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও এখানে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এটি মূলত ট্রাম্পের ক্ষমতা ছাড়ার আগে চীনের ওপর বিস্তৃত চাপ তৈরির যে কৌশল তারই অংশ। বেশকিছু সংবেদনশীল ইস্যুতে কয়েক বছর ধরেই ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়র মাঝে সম্পর্ক উত্তপ্ত হয়ে আছে।
নভেল করোনাভাইরাস মহামারীর প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকেই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনকে দায়ী করে আসছে। যেখানে তার প্রশাসন হংকংয়ের ওপর নতুন জাতীয় সুরক্ষা আইন চাপানো নিয়ে সমালোচকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল।
সামরিকভাবে সম্পৃক্ত থাকা সম্ভাব্য কোম্পানিগুলো কালো তালিকাভুক্ত করার পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে চীনা প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ওপরেও অতিরিক্ত বিধিনিষেধ আরোপ করে মার্কিন সরকার।
গত শুক্রবারও এক ডজন চীনা কোম্পানিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র, এবারের তালিকায় দেশটির শীর্ষস্থানীয় চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানি এসএমআইসি এবং চীনা ড্রোন প্রস্তুতকারক ডিজিআইও রয়েছে। সূত্র এএফপি।