বিনিয়োগসংক্রান্ত মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত পরিসংখ্যান মতে, জুন থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে সৌদি রাজ ৩০৬টি নতুন প্রজেক্টের লাইসেন্স দিয়েছে। ২০১৯ সালে একই প্রান্তিকের সময় যা ছিল ২৫৪টি।
বিনিয়োগের তালিকায় নেতৃত্ব দিচ্ছে মিসর ও ভারত। এই দুটি দেশের বিনিয়োগকারীদের সমান ৩০টি করে লাইসেন্স দেয়া হচ্ছে। এরপর আছে যুক্তরাজ্য ও লেবানন, এ দুটি দেশ পাচ্ছে ১৬টি করে লাইসেন্স। ১০টি লাইসেন্স নিয়ে পিছিয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে ফ্রান্সের বিনিয়োগকারীদের জন্য থাকছে ১১টি।
তবে এই পরিসংখ্যান তৃতীয় প্রান্তিকের জন্য ডলারের পরিমাণকে অন্তর্ভুক্ত করেনি। এর আগে গত বছরের একই সময়ে প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগের পরিমাণ পৌঁছেছিল ১২০ কোটি ডলারে।
বিদেশী বিনিয়োগের মনোযোগ আকর্ষণ করা সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের তেলনির্ভর রাজ্যে বহুমাত্রিক অর্থনৈতিক পরিকল্পনার মূল স্তম্ভ। এখন এই পরিসংখ্যান মূলত দ্বিতীয় প্রান্তিকের দুরবস্থা কাটিয়ে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে। সে সময় বিদেশী বিনিয়োগের লাইসেন্স নেমে এসেছিল ১৫৬টিতে। নভেল করোনাভাইরাস মহামারী এবং এ-সংক্রান্ত কঠোর লকডাউনের কারণে এমনটা ঘটেছিল।