ক্যালিফোর্নিয়া থেকে নির্বাচিত কংগ্রেস সদস্য টেড লিউ ও নিউইয়র্কের ক্যাথলিন রিস সোমবার এক চিঠিতে এফবিআই প্রধান ক্রিস্টোফার রাইকে বলেন, একজন কংগ্রেস সদস্য ও সাবেক কৌঁসুলি হিসেবে, আমরা মনে করি, নির্বাচন কেন্দ্রীক অপরাধের ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। এ ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি তদন্ত করতে আমরা আহ্বান জানাচ্ছি।
জানা গেছে, মার্কিন ইতিহাসে এমন কোনো বিচারের দৃষ্টান্ত নেই। ফেডারেল আদালত থেকে প্রেসিডেন্ট নিজেকে ক্ষমা করিয়ে নেয়ার ব্যবস্থা করতে পারেন। যদিও কোনো অঙ্গরাজ্য আইনে তার অপরাধের দায় থেকে মুক্তি নেয়ার সুযোগ প্রেসিডেন্টের নেই।
নিউইয়র্কের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল প্রিট ভারারা বলেছেন, কেন্দ্রীয় ও জর্জিয়ার নির্বাচনী আইনে পরিষ্কার করে বলা আছে, জ্ঞানত ভোট জালিয়াতি-কারচুপিতে ইন্ধন দেয়া বা উৎসাহিত করা দণ্ডযোগ্য অপরাধ।
এর আগে, ট্রাম্প ২ জানুয়ারি জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের সেক্রেটারি অব স্টেট ব্র্যাড রাফেনসপারজারকে ফোন করেন। তাদের দীর্ঘ ফোনালাপের অডিও দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট গত রোববার প্রথম প্রকাশ করলে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়।
জো বাইডেন বলেন, ট্রাম্প কেন যে প্রেসিডেন্ট হিসেবে থেকে যেতে চাইছেন, তা তার বোধগম্য নয়।