আজ সোমবার (১১ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
তালিকানুযায়ী করোনাভাইরাস স্বাস্থ্যসেবায় সরাসরি সম্পৃক্ত সরকারি, বেসরকারি ও প্রাইভেট স্বাস্থ্যকর্মীরা পাবেন। এরপর রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, রাষ্ট্র পরিচালনায় কর্মকর্তা-কর্মচারী, সংবাদমাধ্যমকর্মী ও জনপ্রতিনিধিরা।
এরপর বয়স অনুযায়ী সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভার কর্মচারী, ধর্মীয় প্রতিনিধি, মৃতদেহ সৎকার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তি, জরুরি পানি-গ্যাস-পয়ঃনিষ্কাশন-বিদ্যুৎ-ফায়ার সার্ভিস-পরিবহন কর্মী, স্থল-নৌ-বিমান বন্দর কর্মী, প্রবাসী শ্রমিক, জেলা-উপজেলায় জরুরি জনসেবায় সম্পৃক্ত সরকারি কর্মচারী, ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জনগোষ্ঠীরা করোনার ভ্যাকসিন পাবেন। এরপর ধীরে ধীরে দেশের সবাইকে করোনার ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হবে।
সেরামের ৫০ লাখ ডোজ করোনা ভ্যাকসিন ২১ থেকে ২৫ জানুয়ারির মধ্যে প্রথম ধাপে দেশে এসে পৌঁছাবে। উল্লেখিত তারিখের মধ্যে যে কোনো সময় এ ভ্যাকসিন দেশে এসে পৌঁছাবে। তবে, প্রথম ধাপে ২৫ লাখ নয়, ৫০ লাখ ডোজই প্রয়োগ করা হবে। আগে সিদ্ধান্ত ছিল, ৫০ লাখের ২৫ লাখ দেওয়া হবে কিন্তু নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৫০ লাখই প্রয়োগ করা হবে।
৬৪ জেলার মধ্য ২৮টি জেলায় ভ্যাকসিন সংরক্ষনাগার তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সাড়ে ৭ হাজার কেন্দ্র থেকে টিকা দেওয়া হবে।