ডিপার্টমেন্টের মহাপরিচালক ভরত ভট্টাচার্য কাঠমান্ডু পোস্টকে বলেন, ‘আমরা কোভিশিল্ডের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছি। এখন কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন নেপালে আমদানি ও পরিচালনা করা যাবে।’
গত বুধবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা তাদের অনুমোদিত এজেন্টদের তালিকাভুক্ত ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারকদের দ্রুত জরুরি ব্যবহারের অনুমোদনের জন্য আবেদন করার আহ্বান জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জরুরি বিভাগ।
ভট্টাচার্যের মতে, ওই আবেদনে অন্তত তিনটি ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান সাড়া দেয়। এদের মধ্যে আছে- দুটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠান এবং একটি চীনা প্রতিষ্ঠান। তারা নেপালে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদনে আবেদন করেছে। আজ সেরাম ইনস্টিটিউটের আবেদন অনুমোদন দেওয়া হলেও হায়দ্রাবাদ ভিত্তিক ভারত বায়োটেক এবং বেইজিং ভিত্তিক সিনোফার্মের আবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
ভারত গত ৩ জানুয়ারি কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিনের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয়।
এই সিদ্ধান্ত এমন সময়ে এলো যখন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রদীপ কুমার গেওয়ালি তিন দিনের সফরে ভারতে আছেন। নেপালের কর্মকর্তারা আশাবাদী এই সফরের সময় ভ্যাকসিন সরবরাহের দু’দেশের সরকারের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে।
ভারতের পরিকল্পিত টিকা কার্যক্রম শুরুর একদিন আগে এই ঘোষণা দিয়েছে নেপালের ডিপার্টমেন্ট অফ ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।