গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়। কোম্পানিটির আইপিওতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য নির্ধারিত ৫৬ কোটি ৮ লাখ টাকার বিপরীতে ৬১৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকার বা ১১.০৪ গুন আবেদন জমা পড়েছে।
এর আগে গত ৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৪৭তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
কোম্পানিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ২ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৪৭টি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এর মধ্যে ১ কোটি ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৭৪৭টি সাধারণ শেয়ার আইপিওতে ৫৪ টাকা করে ইস্যুর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ৫৬ কোটি ৮ লাখ ৩৩ হাজার ২০০ টাকা উত্তোলন করবে। আর বাকী ১ কোটি ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৮০০টি শেয়ার যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে নিলামের মাধ্যমে ৬০ টাকা করে ৬২ কোটি ৩১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা উত্তোলন করবে।
এর আগে ১৩ আগস্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৩৫তম সভায় কোম্পানিটির বিডিংয়ের অনুমোদন দেয়া হয়।
মীর আখতার হোসেন বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ১২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করে কোম্পানিটি সরঞ্জামাদি ও যন্ত্রপাতি ক্রয়সহ ব্যবসায় সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৬.৩২ টাকা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির যথাক্রমে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য )পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ) ৩৪.৭১ টাকা ও শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতি ব্যতীত) হয়েছে ৩৩.৬৩ টাকা।
উল্লেখ্য ৫টি আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কর পরবর্তী নিট মুনাফার ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৬.২১ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।