সূত্র জানায়, ব্রোকারদের সাথে বৈঠকে বিএসইসি গতকালের বড় দরপতনের কারণ খতিয়ে দেখবে। এছাড়া মার্জিন ঋণের সুদের হার ১২ শতাংশ বাস্তবায়নের সময় পেছানোর দাবি করতে পারে ব্রোকাররা বিএসইসির কাছে।
এর আগে গত ১৩ জানুয়ারি বিএসইসি মার্জিন ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার বেঁধে দিয়েছে। বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে, কোনো প্রতিষ্ঠান মার্জিন ঋণের জন্য ১২ শতাংশের বেশি সুদ নিতে পারবে না।
বাজার সংশ্লিস্টদের মতে, বিএসইসির এমন নির্দেশনায় বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। কারণ যেসব ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান মার্জিন ঋণ দিচ্ছে,তাদের কস্টিং তহবিল নেই। তাই মার্জিন ঋনের জন্য ১২ শতাংশ সুদ বাস্তবায়ন পেছানোর দাবি থাকতে পারে ব্রোকারদের।
প্রসঙ্গত, বছরের শুরু থেকেই বাজারে সূচক ও লেনদেনের ব্যাপক উত্থান রয়েছে। কিন্তু গতকালই বাজারে একদিনে বড় দরপতন হয়। এদিন ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ৯৪ পয়েন্ট কমে যায়। আর এমন দরপতনের কারণ নিয়ে আলোচনা করতেই শীর্ষ ৩০ ব্রোকারকে তলব করেছে বিএসইসি।