পরিসংখ্যানভিত্তিক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত করোনায় সবচেয়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে আক্রান্ত ও মৃত্যু সবচেয়ে বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২ কোটি ৮১ লাখ ৯৬ হাজার ৯৬৪। এর মধ্যে মারা গেছে ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৬৩ জন। দেশটিতে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ১ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ১২৬ জন।
সংক্রমণে যুক্তরাষ্ট্রের পরই রয়েছে ভারত। সেখানে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ৯০ লাখ ৪ হাজার ৭৩৮। এর মধ্যে মারা গেছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৬৭৩ জন। দেশটিতে ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছে ১ কোটি ৬ লাখ ৯ হাজার ৭৮৮ জন।
এদিকে ব্রাজিলে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ৯৮ লাখ ১১ হাজার ২৫৫ জন। দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৬৪৭ জন। ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছে ৮৭ লাখ ১০ হাজার ৮৪০ জন।
রাশিয়ায় এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ লাখ ৫৭ হাজার ৬৯৮। এর মধ্যে মারা গেছে ৭৯ হাজার ৬৯৬ জন। দেশটিতে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ৩৫ লাখ ৭৭ হাজার ৯০৭ জন।
যুক্তরাজ্যে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ লাখ ২৭ হাজার ১০৬। এর মধ্যে মারা গেছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৯০৮ জন। ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছে ২১ লাখ ২৫ হাজার ৩৩১ জন।
ফ্রান্সে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৩৪ লাখ ৪৮ হাজার ৬১৭। এর মধ্যে মারা গেছে ৮১ হাজার ৬৪৭ জন। দেশটিতে ইতোমধ্যেই করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৭৫৩ জন।
এদিকে, স্পেনে এখন পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৩০ লাখ ৫৬ হাজার ৩৫। এর মধ্যে মারা গেছে ৬৪ হাজার ৭৪৭ জন। ইতালিতে আক্রান্তের সংখ্যা ২৭ লাখ ১০ হাজার ৮১৯। এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৯৩ হাজার ৩৫৬ জন।
এছাড়া ভাইরাসটির উৎপত্তিস্থল চীনের অবস্থান তালিকায় ৮৩তম স্থানে। দেশটিতে বর্তমানে আক্রান্তের সংখ্যা ৮৯ হাজার ৭৬৩ জন। এর মধ্যে ৪ হাজার ৬৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। সেখানে করোনায় প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যু হয় গত বছরের ৯ জানুয়ারি। ওই বছরের ১৩ জানুয়ারি চীনের বাইরে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় থাইল্যান্ডে। পরে ধীরে ধীরে সারা বিশ্বে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে।