তিনি বলেন, পাশাপাশি বাজারে নতুন পণ্য ও প্রযুক্তি বৃদ্ধির সুযোগ দেবে এই বিনিয়োগ, ফলে দাম কমাতে সহায়তা করবে বলেও মনে করেন গেটস।
সম্প্রতি জলবায়ু বিষয়ে নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে বিল গেটসের। কীভাবে জলবায়ু বিপর্যয় এড়ানো যায়, বিশ্ব উষ্ণায়নের মোকাবিলার জন্য এটি একটি গাইড বলা যায়। ৫১ বিলিয়ন হলো বিশ্ব প্রতিবছর সাধারণত যত টন গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ করে। আর শূন্য হলো এই নিঃসরণ কমানোর যে লক্ষ্যে আমাদের এগিয়ে যাওয়া উচিত। গেটসের মূল ফোকাস হলো প্রযুক্তি কীভাবে আমাদের সেই যাত্রায় পৌঁছাতে সহায়তা করবে তার দিকে। বায়ু এবং সৌরের মতো নবায়নযোগ্য উৎসগুলো আমাদের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে সহায়তা করতে পারে। তবে এটি মোট নিঃসরণের ৩০ শতাংশেরও কম কমাতে সাহায্য করবে। বাকি ৭০ শতাংশ আসে নানা রকম শিল্পোৎপাদনের কারখানা থেকে। এই খাতগুলো ছাড়া এখন অবশ্য আমাদের উপায়ও নেই।
বইটির বিষয়ে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গেটস বলেন, ‘এই মুহূর্তে কার্বন ডাই–অক্সাইড নিঃসরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আপনি যে ক্ষতি করছেন, তা দেখতে পাচ্ছেন না।’ সে কারণেই গেটস বলছেন, এ সমস্যা মোকাবিলায় সরকারগুলোকে হস্তক্ষেপ করতে হবে।