কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লক্ষ্য পূরণের পথে থাকা ব্যাংকগুলো মূলত বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডার কিংবা আমানতকারীদের ওপর নির্ভর করেছে। ব্যাংকগুলো স্থানীয় ডলারের আমানতকে ইকুইটি ইনস্ট্রুুমেন্টে রূপান্তর করেছে কিংবা বিদেশের ব্যবসায় বিক্রি করেছে।
গ্রাহকরা মূলত তাদের আমানতগুলোর ব্যবহার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এবং ২০১৯ সালের শেষ দিক থেকে বিদেশে নগদ স্থানান্তর করা থেকে অবরুদ্ধ রয়েছেন। এ খাতের লোকসানটি খাদের কিনারায় গিয়ে পৌঁছেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বর্তমান তত্পরতা নিয়ে কিছু বিনিয়োগকারী ও অর্থনীতিবিদ বলছেন, যাই হোক এটি খুব বেশি দেরি হয়ে গেছে।
লেবাননের ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান ও ব্যাংক অব বৈরুতের প্রধান নির্বাহী সেলিম সাফিয়ার বলেন, বেশির ভাগ ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে চলবে। যদি আমরা মনে করি, পুনরুদ্ধারের কোনো সম্ভাবনা নেই, তবে আমরা এখনই ব্যবসা থেকে ছিটকে পড়ব। চ্যালেঞ্জগুলো কঠিন, তবে আমাদের স্থিতিস্থাপকতা ও সৃজনশীলতার ইতিহাস রয়েছে এবং আমরা নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেব। সূত্র রয়টার্স।