শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে সংবাদ মাধ্যম রয়টার্স।
সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে প্রতিদিনই রাজপথে নামছে আন্দোলনকারীরা। শুক্রবার এই আন্দোলনের পরিসর আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। প্রস্তুতি চলছে সকাল থেকেই। এরই মধ্যে সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেছে তারা। দলে দলে যোগ দিচ্ছে মানুষ।
তবে কঠোর অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও। আন্দোলনের অন্যতম প্রধান স্থান সুলে প্যাগোডাতে ব্যারিকেড দিয়ে অবস্থান নিয়েছে তারা।
মিয়ানমারের অ্যাসিসটেন্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনরাস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মিয়ানমারে ৫২১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ৪৪ জনকে।
এর আগে বৃহস্পতিবার অং সান সু চির সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বেশ কজন জেনারেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাজ্য ও কানাডা।
কানাডার নিষেধাজ্ঞার তালিকায় ৯ জন জেনারেলের নাম রয়েছে। ব্রিটেনের নিষেধাজ্ঞার তালিকায় মিয়ানমারের সামরিক সরকারের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল মিয়া তুন ও, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেফটেন্যান্ট জেনারেল সো তুত এবং উপস্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেফটেন্যান্ট জেনারেল থান হ্লাইং রয়েছেন।