অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান খান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, করোনার নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় সরকারের দেওয়া প্রণোদনার ঋণ পরিশোধে সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগের সব শর্ত বহাল রেখে সময় ছয় মাস বাড়ানো হয়।
এর আগে ১৭ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন বাণিজ্যমন্ত্রী ও বিজিএমইএ'র সম্মিলিত পরিষদের সভাপতি টিপু মুনশী, বিজিএমইএ'র সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এবং বিজিএমইএর সহসভাপতি ও সম্মিলিত পরিষদের নেতা আবদুল মান্নান কচি।
সে সময় বৈঠক শেষে শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেছিলেন, শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের পর ঋণ পরিশোধে আমাদের কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে। সে জন্য আমরা বাড়তি ছয় মাস সময় চেয়েছি। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন।
গত বছর মার্চে বাংলাদেশে করোনার সংকট দেখা দিলে শ্রমিকদের বেতন পরিশোেধে ২ শতাংশ সুদে এপ্রিল-জুন মাসের এবং ৪ শতাংশ সুদে জুলাই মাসের বেতন পরিশোধ করা হয়। প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা সরাসরি শ্রমিকদের ব্যাংক/মোবাইল ব্যাংকে প্রদান করে বাণিজ্যিক ব্যাংক।