প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৫ সাল নাগাদ ভারতে শতকোটিপতির সংখ্যা ৪৩ শতাংশ বাড়বে। ১৬২ জনে পৌঁছাবে।
তবে করোনার কারণে ভারতে ২০২০ সালে মোট সম্পদের পরিমাণ যাদের ১০ লাখ ডলারের ওপরে এবং ৩ কোটি ডলারের বেশি এমন ধনীর সংখ্যা কমেছে। মোট সম্পদের পরিমাণ ১০ লাখ ডলারের বেশি হলে তাদের হাই নেট ওয়ার্থ ইনডিভিজুয়্যালস (এইচএনডব্লিউআই) বলে। যাদের ৩ কোটি ডলারের ওপরে তাদের আলট্রা হাই নেট ওয়ার্থ ইনডিভিজুয়্যালস (ইউএইচএনডব্লিউআই) বলে। ২০১৯ সালের চেয়ে ২০২০ সালে এইচএনডব্লিউআই কমেছে সাড়ে ৩ লাখ। ইউএইচএনডব্লিউআই কমেছে ৬ হাজার ৮৮৪ জন।
তবে প্রতিবেদনে অনুমান করা হয়েছে, যে ২০২৫ সালের মধ্যে এইচএনডব্লিউআইয়ের সংখ্যা ৭৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৬ দশমিক ১ লাখ হতে পারে।
নাইট ফ্রাংক ভারতের সিএমডি শিশির বাইজাল বলেন, অর্থনৈতিক পরিচালন দক্ষতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ভারত যেহেতু আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ট্রিলিয়ন ডলার ক্লাবে প্রবেশের দিকে এগিয়ে চলেছে, সেহেতু নতুন উদীয়মান অর্থনৈতিক সুযোগ লাভজনক সম্পদ সৃষ্টিতে সহায়তা করবে, যা অর্থনীতিতে নতুন ধনী ব্যক্তি যুক্ত করবে।