ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির আইপিওর মাধ্যমে ১২ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে এনআরবিসি ব্যাংক। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য ১০ টাকা। কোম্পানিটির আইপিওতে বাংলাদেশী সাধারণ বিনিয়োগকারী, ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী ও প্রবাসী বাংলাদেশী ক্যাটাগরিতে বরাদ্দকৃত ৬০ শতাংশ বা ৭২ কোটি টাকার শেয়ারের জন্য ৫৯৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে। আর যোগ্য বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দকৃত ৪০ শতাংশ বা ৪৮ কোটি টাকার শেয়ারের কোটায় ৪৫২ কোটি ৩৮ লাখ ৩৫ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়েছে।
গত ৩-৯ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকটির আইপিওর চাঁদা গ্রহণ চলে। গত বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ব্যাংকটির আইপিওতে অনুমোদন দেয়। এর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ প্রতিষ্ঠানটি সরকারি সিকিউরিটিজ কেনা, সেকেন্ডারি বাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও প্রক্রিয়ার ব্যয় নির্বাহে খরচ করবে।
সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১৩ টাকা ৮৬ পয়সা। গত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৫ পয়সা। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার্স ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড। ব্যাংকটির নিরীক্ষক হিসেবে রয়েছে কেএম হাসান অ্যান্ড কোম্পানি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস।