স্থানীয় সময় সোমবার ডাউনিং স্ট্রিটে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বরিস জনশন।
একই সঙ্গে বরিস জনশন বলেছেন, ‘কিন্তু আমাদের খুব বেশি আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই।’
এর ফলাফল কী হয় সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে এবং সম্ভব হলে ১৭ মে থেকে যুক্তরাজ্য আন্তর্জাতিক যোগাযোগও স্বাভাবিক করতে চায় বলে তিনি জানিয়েছেন।
যদিও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন করে করোনার ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে। এর প্রেক্ষিতে দেশটি বাংলাদেশসহ বেশ কিছু দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।
দেশটি নাগরিকদের জন্য করোনা সার্টিফিকেট ইস্যু করতে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে একজন ব্যক্তি টিকা নিয়েছেন বা করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ ফলাফল এসেছে বা প্রাকৃতিকভাবেই তার মাঝে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠেছে কি না, তা জানা যাবে।
তবে দেশটির অন্তত ৪০ জন সংসদ সদস্য এ সার্টিফিকেটের বিরোধিতা করে চিঠি দিয়েছেন।
সম্প্রতি এক বিজ্ঞপ্তিতে দেশটির কর্তৃপক্ষ বলেছে, এখনও নিশ্চিত নয় যে ১৭ মে থেকেই আন্তর্জাতিক যোগাযোগ স্বাভাবিক করা যাবে। একই সঙ্গে তারা নাগরিকদের গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ প্যাকেজ কনফার্ম না করারও পরামর্শ দিয়েছে। চলতি সপ্তাহের শেষ দিকে এ নিয়ে আরও নিশ্চিত নির্দেশনা দেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। সূত্র : বিবিসি।