সিএনএন এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সপ্তাহজুড়ে বাজারে ছিল অস্থিরতা। এতে ব্যাপক দরপতন ঘটে পুঁজিবাজারের সবগুলো ইনডেক্সে। এ সময় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর ১৩ মার্চ (শুক্রবার) ডাউ জোনস ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইনডেক্স-৩০তে সূচকের ব্যাপক উত্থানের মধ্যে লেনদেন শেষ হয়। ডাউ জোনসে একদিনে ১৯৮৫ পয়েন্ট বেড়ে ২৩১৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগে সূচক ছিল ২১২৮৫। এছাড়া নাসডাক-১০০ নন-ফিনান্সিয়াল ইনডেক্স বেড়েছে ৭৩১ পয়েন্ট এবং এসএন্ডপি৫০০ ইনডেক্স বেড়েছে ২৩০ পয়েন্ট।
ওয়াল স্ট্রিট এতটা অস্থিরতায় কাটেনি কখনও করোনাসুনামিতে টালমাটাল ছিল গোটা সপ্তাহ জুড়ে। এরই মাঝে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা দেন এবং স্টক মার্কেটে সহযোগিতার আশ্বাসের কথা বলেন ট্রাম্প। এ ঘোষণার পর শেয়ারবাজার শেষ দিনে (শুক্রবার) বড় উত্থানে ফিরেছে। এর আগে বিশ্বব্যাপী করোনাসুনামীতে ধস নামে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারেও। করোনা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে।
সিএনএন এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সপ্তাহজুড়ে বাজারে ছিল অস্থিরতা। এতে ব্যাপক দরপতন ঘটে পুঁজিবাজারের সবগুলো ইনডেক্সে। এ সময় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর ১৩ মার্চ (শুক্রবার) ডাউ জোনস ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইনডেক্স-৩০তে সূচকের ব্যাপক উত্থানের মধ্যে লেনদেন শেষ হয়। ডাউ জোনসে একদিনে ১৯৮৫ পয়েন্ট বেড়ে ২৩১৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগে সূচক ছিল ২১২৮৫। এছাড়া নাসডাক-১০০ নন-ফিনান্সিয়াল ইনডেক্স বেড়েছে ৭৩১ পয়েন্ট এবং এসএন্ডপি৫০০ ইনডেক্স বেড়েছে ২৩০ পয়েন্ট।
সিএনএন এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সপ্তাহজুড়ে বাজারে ছিল অস্থিরতা। এতে ব্যাপক দরপতন ঘটে পুঁজিবাজারের সবগুলো ইনডেক্সে। এ সময় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর ১৩ মার্চ (শুক্রবার) ডাউ জোনস ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইনডেক্স-৩০তে সূচকের ব্যাপক উত্থানের মধ্যে লেনদেন শেষ হয়। ডাউ জোনসে একদিনে ১৯৮৫ পয়েন্ট বেড়ে ২৩১৮৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগে সূচক ছিল ২১২৮৫। এছাড়া নাসডাক-১০০ নন-ফিনান্সিয়াল ইনডেক্স বেড়েছে ৭৩১ পয়েন্ট এবং এসএন্ডপি৫০০ ইনডেক্স বেড়েছে ২৩০ পয়েন্ট।
আর্কাইভ থেকে