মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
দেশটিতে আগামী জুনে জাতীয় নির্বাচনের আগে সর্বশেষ এ সহিংসতা দেখা গেল।
আফতার অঞ্চলের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার আহমেদ হুমেদ বলেন, গত শুক্রবারে শুরু হওয়া সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ১০০ জনের বেশি বেসামরিক মানুষ প্রাণ হারালেন।
সোমালির আঞ্চলিক বাহিনীগুলোকে এ সহিংসতার জন্য দায়ী করেন তিনি।
এদিকে সোমালি অঞ্চলের এক মুখপাত্র আলি বেদেল জানান, শুক্রবারে ২৫ জন নিহত হয় এবং পরবর্তী সময়ে একই বাহিনীর আক্রমণে মঙ্গলবার অসংখ্য বেসামরিক মানুষ প্রাণ হারান।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী আবী আহমেদের সরকার টাইগ্রয় অঞ্চলে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করছেন আর তখনি সহিংসতা তীব্র আকার ধারণ করছে। ২০১৯ সালের শান্তি পুরষ্কার জয়ী আবী কিভাবে দেশকে একত্রিত রাখতে পারেন সেটাই এখন দেখার বিষয়।
ইথিওপিয়ার ভঙ্গুর ঐক্য, পুনরুত্থিত আঞ্চলিক এবং জাতিগত ভিত্তিক দলগুলির সামনে আসন্ন নির্বাচনকে লিটমাস টেস্ট হিসেবে গন্য করা হচ্ছে।