বুধবার (৭ এপ্রিল) এ খবর দিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ট্রায়ালের জন্য প্রায় ৩০০ স্বেচ্ছাসেবী রাজি হয়েছিলেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এন্ড্রু পোলার্ড বলেছেন, এই পরীক্ষা নিয়ে কোনো উদ্বিগ্নতা ছিল না তবে বিজ্ঞানীরা আরো তথ্য পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছেন।
ইউরোপিয়ান মেডিসিন এজেন্সি (ইএমএ), যুক্তরাজ্যের পরীক্ষকরা এবং হেলথ কেয়ার প্রোডাক্টস রেগুলেটরি এজেন্সি (এমএইচআরএ) অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন প্রয়োগে রক্তজমাট বাঁধার অভিযোগ খতিয়ে দেখছে। শিগগিরই এ বিষয়ে জানা যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
ইএমএ বলেছে, তাদের সেফটি কমিটি এখনো কোনো উপসংহারে পৌঁছায়নি এবং পর্যালোচনা এখনো চলছে। তবে এমএইচআরএ জানিয়েছে, যেকোনো ঝুঁকির তুলনায় টিকাটির সুবিধাই বেশি।
যুক্তরাজ্য এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ কোটি মানুষ বিভিন্ন করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন প্রায় ৫০ লাখ মানুষ। দেশটিতে অক্সফোর্ড এবং ফাইজারের টিকা ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে মর্ডানার টিকা ব্যবহারের অনুমোদনও রয়েছে যুক্তরাজ্যে।